সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪ ৩৮ বার পড়া হয়েছে

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি একটি দীর্ঘ সময়ের প্রক্রিয়া। আমাদের জীবনের প্রায় অনেকেরই লক্ষ্য থাকে ভালো একটি সরকারি চাকরির। সরকারি চাকরির সুযোগ সুবিধা, ভালো বেতন, সামাজিক মর্যাদা ইত্যাদির কারণে এটির প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেক বেশি থাকে। তবে এই সরকারি চাকরির প্রস্তুতি খুব একটা সহজ বিষয় নয়। আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে ঘরে বসে সরকারি চাকরি প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেন।

সরকারি চাকরির যোগ্যতা

সরকারি চাকরি গুলো অষ্টম শ্রেণী থেকে শুরু করে মাস্টার্স পর্যন্ত বিভিন্ন যোগ্যতার হিসেবে সার্কুলার দেওয়া হয়। আপনি যদি মাস্টার্স অথবা অনার্স পাশ করে থাকেন তাহলে বেশিরভাগ সরকারি চাকরিতে আবেদন করার জন্য আপনি যোগ্য। সামরিক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি প্রয়োজন হয় শারীরিক যোগ্যতা।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

প্রথমে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

সরকারি চাকরির মধ্যে বিসিএস, প্রাইমারি, ব্যাংক কিংবা বিভিন্ন বিভাগের চাকরির জন্য প্রস্তুতিও কিছুটা আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। এছাড়াও সেনাবাহিনী কিংবা পুলিশের চাকরির প্রস্তুতিও কিছুটা ভিন্ন। তাই প্রথমে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন আপনি কোন বিভাগে চাকরি করতে ইচ্ছুক। যদিও যেকোনো এক বিভাগের চাকরির প্রস্তুতি নিলে বাকি সকল বিভাগেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন তবুও লক্ষ্য নির্ধারণ করাটা খুবই জরুরী। তাই সবার আগে আপনি কোন বিভাগে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান সেটির লক্ষ নির্ধারণ করুন।

বিগত সালের প্রশ্ন

সরকারি চাকরির প্রস্তুতির সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো ভালোভাবে এনালাইসিস করা। আপনি যত ভালোভাবে প্রশ্ন গুলো বিশ্লেষণ করতে পারবেন তত শক্তভাবে আপনার প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ডাইজেস্ট পাওয়া যায় যেখানে আপনি বিভিন্ন সরকারি চাকরির বিগত সালের প্রশ্ন গুলো পেয়ে যাবেন। এই প্রশ্ন গুলো দেখে ভালোভাবে নোট করুন কোন কোন সেক্টর থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। অথবা প্রশ্নের মান কেমন হয়।

সিলেবাস

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বা এনটিআরসিএ, ব্যাংক নিয়োগ, বিসিএস পরীক্ষা ইত্যাদি সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় ভিন্ন ভিন্ন সিলেবাস দেওয়া হয়ে থাকে। তাই এই সিলেবাস গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।

বিভিন্ন বিষয়ের প্রস্তুতি

আপনা যদি সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা লাভ করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন বিষয় গুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে প্রস্তুতি শুরু করে দিন। সাধারণ জ্ঞান খুব একটা বোঝার না থাকলেও এটাতেও বেশ সময় দিতে হয়। প্রচুর সাধারণ জ্ঞান মুখস্থ করতে হবে এবং যে সকল ইনফরমেশন গুলো সাম্প্রতিক ঘটনার সাথে জড়িত সেগুলো সম্পর্কে আপডেট থাকতে হবে। আর যে বিষয়ে আপনি অধিক দুর্বল যেমন বাংলা, ইংরেজি বা অংক সে সকল বিষয় গুলোতে কোন কোচিং বা প্রাইভেট টিচারের হেল্প নিতে পারেন। অর্থাৎ যেকরেই হোক আপনাকে সব বিষয়ের প্রস্তুতি সমানভাবে শুরু করতে হবে এবং পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে।

সাম্প্রতিক ঘটনার সম্পর্কে জ্ঞান রাখা

নিয়মিত পত্রিকা এবং খবর পড়ার মাধ্যমে সাম্প্রতিক সকল ঘটনার সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করুন। এ সকল ঘটনা থেকে ভাইভাতে প্রশ্ন করতে পারে এবং পরীক্ষাও আসতে পারে। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন এবং খবর গুলো দেখুন।

নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যান

সরকারি চাকরির প্রস্তুতির অন্যতম বাধা হচ্ছে নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে না পারা। কিছুদিন পড়ার পর আমরা মোটিভেশন এবং আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। কিন্তু এমনটা হলে কখনো সরকারি চাকরি প্রস্তুতি শেষ করতে পারবেন না। তাই যত কষ্টই হোক নিয়মিত সকল বিষয়ে প্রস্তুতি চালিয়ে যান।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

লেখার অভ্যাস করা

কিছু কিছু সরকারি চাকরিতে শুধু নৈবিত্তিক বা বহুনির্বাচনি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সরাসরি ভাইবা নেওয়া হয়। আবার কিছু কিছু সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি অর্থাৎ এমসিকিউ পরীক্ষা শেষে রিটেন পরীক্ষা নেওয়া হয়। যে সকল চাকরিটা এখানে পরীক্ষা নেয়া হয় সেগুলোতে টাকার জন্য অবশ্যই হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর রাখতে হবে। তাই নিয়মিত লেখার অভ্যাসটি চালিয়ে যান। যত দ্রুত সুন্দরভাবে লিখতে পারবেন আপনার টেকার সম্ভাবনা ততই বৃদ্ধি পাবে।

মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়া

বিভিন্ন চাকরির প্রস্তুতি কোচিং সেন্টার গুলোতে মডেলদের পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ সকল মডেল টেস্ট পরীক্ষা নিজেকে যাচাই করার একটি অন্যতম উপায়।

বিনোদন

নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহার করা কিংবা ইউটিউব, সিনেমা দেখা সরকারি চাকরির প্রস্তুতির আরও একটি বাধা। যথাসম্ভব নিজেকে এই সকল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হতে দূরে রাখুন। নিজের মাথাকে সবসময় ফ্রি রাখার চেষ্টা করুন।

বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা

আমরা অনেকেই ভাবি সরকারি চাকরির প্রস্তুতি শেষ হলো তারপরে পরীক্ষা গুলোতে অংশগ্রহণ করবো। কিন্তু এটি অনেক বড় একটি ভুল। আপনি যত বেশি পরীক্ষা অংশগ্রহণ করবেন আপনার কাছে পরীক্ষাগুলো তত বেশি সহজ মনে হবে। তাই প্রস্তুতি শেষ না হলেও কিংবা ইচ্ছে না থাকলেও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা

সরকারি চাকরির বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করুন। সেই অনুযায়ী সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে থাকুন।

পরিশেষে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরিতে অনেক প্রতিযোগিতা হয়। তাই সরকারি চাকরির প্রস্তুতি এমনভাবে সম্পন্ন করুন যেন এই প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশেও আপনি নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ৪ অগাস্ট ২০২৪

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি একটি দীর্ঘ সময়ের প্রক্রিয়া। আমাদের জীবনের প্রায় অনেকেরই লক্ষ্য থাকে ভালো একটি সরকারি চাকরির। সরকারি চাকরির সুযোগ সুবিধা, ভালো বেতন, সামাজিক মর্যাদা ইত্যাদির কারণে এটির প্রতি মানুষের আগ্রহ অনেক বেশি থাকে। তবে এই সরকারি চাকরির প্রস্তুতি খুব একটা সহজ বিষয় নয়। আজকের এই আলোচনার মাধ্যমে আমি আপনাদেরকে জানাবো কিভাবে ঘরে বসে সরকারি চাকরি প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারেন।

সরকারি চাকরির যোগ্যতা

সরকারি চাকরি গুলো অষ্টম শ্রেণী থেকে শুরু করে মাস্টার্স পর্যন্ত বিভিন্ন যোগ্যতার হিসেবে সার্কুলার দেওয়া হয়। আপনি যদি মাস্টার্স অথবা অনার্স পাশ করে থাকেন তাহলে বেশিরভাগ সরকারি চাকরিতে আবেদন করার জন্য আপনি যোগ্য। সামরিক এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীতে সরকারি চাকরির জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি প্রয়োজন হয় শারীরিক যোগ্যতা।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

প্রথমে লক্ষ্য নির্ধারণ করুন

সরকারি চাকরির মধ্যে বিসিএস, প্রাইমারি, ব্যাংক কিংবা বিভিন্ন বিভাগের চাকরির জন্য প্রস্তুতিও কিছুটা আলাদা আলাদা হয়ে থাকে। এছাড়াও সেনাবাহিনী কিংবা পুলিশের চাকরির প্রস্তুতিও কিছুটা ভিন্ন। তাই প্রথমে আপনার লক্ষ্য নির্ধারণ করুন আপনি কোন বিভাগে চাকরি করতে ইচ্ছুক। যদিও যেকোনো এক বিভাগের চাকরির প্রস্তুতি নিলে বাকি সকল বিভাগেই অংশগ্রহণ করতে পারবেন তবুও লক্ষ্য নির্ধারণ করাটা খুবই জরুরী। তাই সবার আগে আপনি কোন বিভাগে নিজের ক্যারিয়ার গড়তে চান সেটির লক্ষ নির্ধারণ করুন।

বিগত সালের প্রশ্ন

সরকারি চাকরির প্রস্তুতির সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ অংশ হচ্ছে বিগত পরীক্ষার প্রশ্ন গুলো ভালোভাবে এনালাইসিস করা। আপনি যত ভালোভাবে প্রশ্ন গুলো বিশ্লেষণ করতে পারবেন তত শক্তভাবে আপনার প্রস্তুতি সম্পন্ন হবে। বাজারে বিভিন্ন ধরনের ডাইজেস্ট পাওয়া যায় যেখানে আপনি বিভিন্ন সরকারি চাকরির বিগত সালের প্রশ্ন গুলো পেয়ে যাবেন। এই প্রশ্ন গুলো দেখে ভালোভাবে নোট করুন কোন কোন সেক্টর থেকে প্রশ্ন আসতে পারে। অথবা প্রশ্নের মান কেমন হয়।

সিলেবাস

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন বা এনটিআরসিএ, ব্যাংক নিয়োগ, বিসিএস পরীক্ষা ইত্যাদি সরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় ভিন্ন ভিন্ন সিলেবাস দেওয়া হয়ে থাকে। তাই এই সিলেবাস গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করতে হবে।

বিভিন্ন বিষয়ের প্রস্তুতি

আপনা যদি সিলেবাস সম্পর্কে ভালো ধারণা লাভ করতে পারেন তাহলে বিভিন্ন বিষয় গুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে প্রস্তুতি শুরু করে দিন। সাধারণ জ্ঞান খুব একটা বোঝার না থাকলেও এটাতেও বেশ সময় দিতে হয়। প্রচুর সাধারণ জ্ঞান মুখস্থ করতে হবে এবং যে সকল ইনফরমেশন গুলো সাম্প্রতিক ঘটনার সাথে জড়িত সেগুলো সম্পর্কে আপডেট থাকতে হবে। আর যে বিষয়ে আপনি অধিক দুর্বল যেমন বাংলা, ইংরেজি বা অংক সে সকল বিষয় গুলোতে কোন কোচিং বা প্রাইভেট টিচারের হেল্প নিতে পারেন। অর্থাৎ যেকরেই হোক আপনাকে সব বিষয়ের প্রস্তুতি সমানভাবে শুরু করতে হবে এবং পড়াশোনা চালিয়ে যেতে হবে।

সাম্প্রতিক ঘটনার সম্পর্কে জ্ঞান রাখা

নিয়মিত পত্রিকা এবং খবর পড়ার মাধ্যমে সাম্প্রতিক সকল ঘটনার সম্পর্কে ভালোভাবে জ্ঞান অর্জন করুন। এ সকল ঘটনা থেকে ভাইভাতে প্রশ্ন করতে পারে এবং পরীক্ষাও আসতে পারে। তাই নিয়মিত পত্রিকা পড়ুন এবং খবর গুলো দেখুন।

নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যান

সরকারি চাকরির প্রস্তুতির অন্যতম বাধা হচ্ছে নিয়মিত পড়াশোনা চালিয়ে যেতে না পারা। কিছুদিন পড়ার পর আমরা মোটিভেশন এবং আগ্রহ হারিয়ে ফেলি। কিন্তু এমনটা হলে কখনো সরকারি চাকরি প্রস্তুতি শেষ করতে পারবেন না। তাই যত কষ্টই হোক নিয়মিত সকল বিষয়ে প্রস্তুতি চালিয়ে যান।

সরকারি চাকরির প্রস্তুতি কিভাবে নিবেন

লেখার অভ্যাস করা

কিছু কিছু সরকারি চাকরিতে শুধু নৈবিত্তিক বা বহুনির্বাচনি পরীক্ষা শেষ হওয়ার পর সরাসরি ভাইবা নেওয়া হয়। আবার কিছু কিছু সরকারি চাকরির ক্ষেত্রে প্রিলিমিনারি অর্থাৎ এমসিকিউ পরীক্ষা শেষে রিটেন পরীক্ষা নেওয়া হয়। যে সকল চাকরিটা এখানে পরীক্ষা নেয়া হয় সেগুলোতে টাকার জন্য অবশ্যই হাতের লেখা দ্রুত এবং সুন্দর রাখতে হবে। তাই নিয়মিত লেখার অভ্যাসটি চালিয়ে যান। যত দ্রুত সুন্দরভাবে লিখতে পারবেন আপনার টেকার সম্ভাবনা ততই বৃদ্ধি পাবে।

মডেল টেস্ট পরীক্ষা দেওয়া

বিভিন্ন চাকরির প্রস্তুতি কোচিং সেন্টার গুলোতে মডেলদের পরীক্ষা নেওয়া হয়। এ সকল মডেল টেস্ট পরীক্ষা নিজেকে যাচাই করার একটি অন্যতম উপায়।

বিনোদন

নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহার করা কিংবা ইউটিউব, সিনেমা দেখা সরকারি চাকরির প্রস্তুতির আরও একটি বাধা। যথাসম্ভব নিজেকে এই সকল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হতে দূরে রাখুন। নিজের মাথাকে সবসময় ফ্রি রাখার চেষ্টা করুন।

বিভিন্ন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করা

আমরা অনেকেই ভাবি সরকারি চাকরির প্রস্তুতি শেষ হলো তারপরে পরীক্ষা গুলোতে অংশগ্রহণ করবো। কিন্তু এটি অনেক বড় একটি ভুল। আপনি যত বেশি পরীক্ষা অংশগ্রহণ করবেন আপনার কাছে পরীক্ষাগুলো তত বেশি সহজ মনে হবে। তাই প্রস্তুতি শেষ না হলেও কিংবা ইচ্ছে না থাকলেও বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করুন।

নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করা

সরকারি চাকরির বিভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি গুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করুন। সেই অনুযায়ী সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে থাকুন।

পরিশেষে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সরকারি চাকরিতে অনেক প্রতিযোগিতা হয়। তাই সরকারি চাকরির প্রস্তুতি এমনভাবে সম্পন্ন করুন যেন এই প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশেও আপনি নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারেন।